এটাকে inbreeding বলে, জটিলতায় না গিয়েও এটুকু বলা যায়, যে কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য যেমন, :- উচ্চতা, চোয়ালের আকার বা চোখের দৃষ্টি শক্তি প্রভৃতি বিষয়ের জন্য যে জিন গুলো দায়ী, তার মধ্যে কিছু প্রচ্ছন্য জিন থাকে, যার ফলে রোগের সৃষ্টি হয়( যেমন বাঁকা চোয়াল ) । সাধারণত inbreeding এড়িয়ে চললে আক্রান্ত ব্যক্তির সন্তান রা সুস্থই জন্মায়, কিন্তু যদি পরিবার এর মধ্যে কোনো ব্যক্তির এরকম কোনো রোগ থেকে থাকে, তার মানে সেই প্রচ্ছন্ন জিন বাকি সদস্যদের মাঝেও লুকিয়ে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কোনো কারণে একই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বিয়ে হলে, পরবর্তী প্রজন্মে সেই রোগের প্রাদুর্ভাব অনেক টাই বেড়ে যায়।
একদম বৈজ্ঞানিক উত্তর দিচ্ছি। তৃতীয় বা চতুর্থ কাজিন কে বিয়ে করলে অসুবিধা নেই। রিস্ক ফ্যাক্টর 1% বেশি থাকে ঠিকই, কিন্তু সেটা negligible. কিন্তু প্রথম কাজিন কে বিয়ে করা একদমই বিজ্ঞান বিরোধী। দূরে সাধারণ সম্পর্ক স্থাপন করলে রিস্ক ফ্যাক্টর থাকে 6% , সেখানে তৃতীয় বা চতুর্থ কাজিন কে বিয়ে করলে সেটা বেড়ে দাঁড়ায় 7 % থেকে 7.5 % ।
Gene Mutation কম ঘটে। এর ফলে জেনেটিক ইমব্যালেন্স ঘটে থাকে। PVTG (Jarwa, Onges, Sentinels) - Partially Vulnerable Tribal Group, কিংবা পার্সি দের মধ্যে রক্তের বিশুদ্ধতা বজায় রাখার প্রবণতার জন্যে সেম জেনেটিক এরেঞ্জমেন্টের মধ্যেকার যৌনসম্পর্কের জন্যে রিলিজিয়াস পারসেকিউশান ছাড়াও সংখ্যা বিলুপ্তি ঘটেছে। ইসলামে যতদূর সম্ভব জানি, ক্রস কাজিন ম্যারেজ অনুমোদিত। যদিও এতে এই ধরণের সমস্যা ততটা নেই, কিন্তু জেনেটিক রোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
জেনেটিক্যাল problem হওয়ার সম্ভবনা থাকে | চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বিয়ের আগেই থ্যালাসেমিয়া টেস্ট সহ জেনাটিক্যাল profile করিয়ে নিয়ে তার পর এগোনোই ভালো | চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে টেস্ট গুলো আগে করান | পাত্র পাত্রী cousin না হলেও এটা করানো উচিৎ
0 Comments