Ad Code

দশম শ্রেণী বাংলা পর্ব-2




 শ্রেণি দশম- বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2 QUESTION


 ANSWER

1. নিচের উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখ

1.1 তপন গভীরভাবে সংকল্প করে...

ক )তপন নিজে গিয়ে লেখা জমা দেবে

1.2 ডুবে ছিল ধ্যানে কতদিনের ধ্যান ?-হাজার বছর

1.3 আদিতে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল -রিজার্ভার পেন

1.4 যে কর্তা অন্যকে দিয়ে কাজ করায় -প্রযোজক কর্তা

2. কম বেশি কুড়িটি শব্দে উত্তর দাও

2.1 রুদ্র সমুদ্রের বায়ু প্রাচী ধরিত্রীর বুক থেকে আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত আফ্রিকা কবিতায় ।

2.2যারা পারদর্শী লিপিকর বা দক্ষ লিপি কুশলী তাদের বলে ক্যালিগ্রাফিস্ট গ্রাফিক্স ।

2.3 তপনের গল্প লেখার কথা এবং সেই গল্প ছোট মেসো মশাইয়ের পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি কথাটি বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে ।

2.4 বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের সম্পর্ককে বলা হয় কারক । আর কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর সাথে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুর অধিকার হলো সম্বন্ধ পদ। ক্রিয়ার সঙ্গে প্রত্যক্ষ কোনো সম্পর্ক থাকে না বলে সম্বন্ধ পদ কারক নয় ।

3.প্রসঙ্গ নির্দেশসহ উত্তর দাও ।

3.1 আশাপূর্ণা দেবী রচিত জ্ঞানচক্ষু গল্পে তপনের গল্প প্রকাশিত হওয়ার ঘটনাকে বলা হয়েছে অলৌকিক ঘটনা।

যা বাস্তবে অসম্ভব সেটাই অলৌকিক । দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ছোট মেসোর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়।ছাপার অক্ষরে পত্রিকার পাতায় তার নাম এবং গল্প দেওয়া ছিল প্রায় অসম্ভব ।এছাড়াও সে লেখা কত জনের হাতে হাতে ঘুরবে এটা ভেবে ও তার কাছে বিষয়টি অলৌকিক বলে মনে হয়।

3.2 শঙ্খ ঘোষ রচিত আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতায় উল্লিখিত হয়েছে উপরোক্ত লাইনটি।আমরা ভিখারি বলতে সাধারণ মানুষকে বোঝানো হয়েছে ।আমাদের সমাজ ব্যবস্থা পরিচালিত হয় বিত্তবান ও ক্ষমতাবানদের দ্বারা ।অধিকাংশ সাধারণ নাগরিকই থাকে উপেক্ষিত । ক্ষমতাশালীদের দয়ার উপর তাদের বাঁচতে হয় । এইভাবে নিজের ক্ষমতায় না বেঁচে অন্যদের ওপর নির্ভরশীল বা পরনির্ভরশীল হয়ে থাকা কে কবি ভিখারী-দশা

বলেছেন । মানব সভ্যতার এই বঞ্চনার দিকটি কবি তুলে ধরেছেন ।

4 লেখক এর কালি তৈরি করার বর্ণনা-

নিখিল সরকার ওরফে শ্রীপান্থ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধে তার ছোটবেলায় কালি তৈরীর একটি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন।

প্রবন্ধকার একটি প্রচলিত ছড়ার উল্লেখ করে বলেছেন যে তিল, ত্রিফলা, শিমুল গাছের ছাল, ছাগ দুগ্ধ ইত্যাদি উপকরণ দিয়ে কালি তৈরি হতো। কিন্তু তা ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।এজন্য লেখক অন্য সহজ একটি উপায় অবলম্বন করেছিলেন।কাঠের উনুনে রান্না হলে কড়াই এর নিচে প্রচুর কালী জমত ।লাউ পাতা দিয়ে ঘষে ঘষে সেই কালি তুলে পাথরের বাটিতে জলে গুলে কালি তৈরি হতো। আর কখনো কখনো সেই কালি মেশানো জলে হরিতকী ঘষে বা চালের গুঁড়ো মিশিয়ে দেওয়া হতো । ন্যাকড়ায় ছেকে মাটির দোয়াতে ঢেলে নিলে কালি তৈরির প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতো।

Post a Comment

0 Comments